দেশ ও সমাজ হোক সব বয়সী মানুষের উপযোগী এবং প্রবীণ বান্ধব

বাইগামের সহযোগীতায়




বাইগাম এর প্রধান প্রোগ্রামসমূহ
প্রতিষ্ঠাতার ঢাকার ধানমন্ডিস্থ বাসভবনে ১৯৬০ সালে প্রবীণদের জন্যে ওপিডি চিকিৎসাসেবা, জার্নাল প্রকাশ এবং অ্যাডভোকেসী কর্মসূচি নিয়ে সংঘের তৎপরতা শুরু হয়। আশির দশকের গোড়ার দিকে সরকার ঢাকার আগারগাঁওয়ে এক একর জমি বরাদ্দ করে একতলা বিশিষ্ট একটি ভবন নির্মাণ করে দেয়। পুনরারম্ভ হয় নিজস্ব ভবনে প্রবীণদের কল্যাণে নানাবিধ সেবা প্রদান করা। ১৯৯৩-৯৪ সালে সরকার দেশব্যাপী প্রবীণদের স্বাস্থ্য ও আবাসনসেবা সম্প্রসারণের লক্ষে প্রবীণ হিতৈষী সংঘকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে নয় কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। সরকারের প্রত্যক্ষ কর্তৃত্বাধীনে ঢাকায় প্রবীণ হাসপাতাল ও নিবাস এবং চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট এবং বরিশাল বিভাগীয় শহরে পাঁচটি প্রবীণ ক্লিনিক স্থাপন করা হয়।
আমাদের সম্বন্ধে
কার্যনির্বাহী পরিষদ
বাইগামের সাধারণ ও জীবন সদস্যগণ কর্তৃক নির্বাচিত তিন বছর মেয়াদী ২৫ সদস্যের একটি কার্যনির্বাহী পরিষদ রয়েছে। সংঘের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা এবং এর কর্মসূচি ও প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন করাই কার্যনির্বাহী পরিষদের দায়িত্ব। কার্যনির্বাহী পরিষদের পক্ষ হতে মহাসচিব সংঘের প্রধান নির্বাহীর ভূমিকা পালন করেন।
বাইগাম এর সদস্যপদ
বাইগামের সদস্যপদের প্রকারগুলি হলেন লাইফ সদস্য, সাধারণ সদস্য, সহযোগী সদস্য, দাতা সদস্য। ৫৫ বা তার বেশি বয়সের বাংলাদেশী নাগরিক সদস্যতা পেতে পারেন। বর্তমানে বাইগামের মোট সদস্য সংখ্যা সারা দেশে পনের হাজারেরও বেশি ।
সংঘের আইনগত অবস্থা
একটি অলাভজনক এবং অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান যে সকল সংস্থার নিবন্ধনপ্রাপ্ত । সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় (নিবন্ধন নং -২৩৯, সন-১৯৬২), সোসাইটি এ্যাক্ট ঢঢ১ ১৮৬০ (নং-১৪১২/৩, সন-১৯৬০-৬১ ), এনজিও ব্যুরো (নং-৪২৯, সন-১৯৯১), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (লাইসেন্স নং-২৮৭২; ৬২৩৯; সন-২০১১) ।
অর্থের উৎস
বাইগামের প্রধান তহবিল উৎস হল: সদস্যতা ও দান, হাসপাতাল, পুরাতন বাড়ি এবং অন্যান্য উৎস গুলির মাধ্যমে বাইগামের নিজস্ব উপার্জন; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রকের মাধ্যমে সরকার অনুদান দেয়; ডাব্লু এইচ ও, ইউ এন এফ পি এ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ, সংস্থা এবং ব্যক্তিদের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা দেয় ।
সর্বশেষ সংবাদ ও কার্যকলাপ